Radhika Mohan Roy suffered from rheumatic arthritis and was almost totally paralysed as a result and could hardly move. He was a wealthy man and underwent the best of treatments that he could afford but to no avail. His wife, who was wholly devoted to her husband, came to Baba Loknath and laid herself on Baba's lotus feet. Baba was unsympathetic to Radhika's plight because he knew that Radhika was an unfaithful husband and a very dishonest and disrespectful person, having the credit of many evil deeds under his belt. Baba took pity on him only because of his wife's heartrending prayers. With Baba's grace, Radhika slowly regained his strength and could move his body after a few days, except his one arm that remained paralysed. When Baba learned of this and saw the distressed countenance of Radhika's wife, he raised his hand three times and said to her, "Now go to find your husband able to move his arm." She ran to the boat where her husband was lying and to her utter happiness, found him completely cured.
অলৌকিক লীলা ( বাংলা )
কুমিল্লার নিবারণ রায় নামে একটি লোক খুনের মামলার আসামী হয়ে অভিযুক্ত হয় আদালতে।কিন্তু উকীলের শত চেষ্টা সত্ত্বেও ফাঁসির হূকুম হয় নিবারণের।
এরপর কলকাতা হাইকোর্টে আসামীর পক্ষ থেকে আপীল করা হয়।বড় বড় আইনজীবী যথাসাধ্য চেষ্টা করেও আশা ছেড়ে দিলেন.… আর সময় নেই।পরের দিন হাইকোর্টের রায় হবে।নিবারণ তখন বদ্ধ কারাগারে অবধারিত মৃত্যুর প্রহর গুণতে থাকে।আসন্ন মৃত্যুর কাল ছায়া ঘনিয়ে উঠে তার চোখে মুখে।হঠাৎ তার অন্তরের মধ্যে কে যেন বলে উঠে,বাবা লোকনাথের চরণে শরণ নে.…একমাত্র তিনি ই তোকে ইচ্ছা করলে কৃপা করে বাঁচাতে পারেন এই অবধারিত মৃত্যুর হাত থেকে…"
নিবারণ বারদীর সেই মহাপূরুষের নাম শুনেছিল কিন্তু তাকে কখনো দেখেনি,তার সম্পর্কে তেমন কিছু সে জানেও না…
তবুও নিজের হৃদয়ের কথা শুনে সাথে সাথে নিবারণ কাতরভাবে ,সমস্ত দিয়ে একাগ্রচিত্তে পরম ভক্তিভরে বাবা লোকনাথের মহানাম স্মরণ করতে লাগল।নাম স্মরণ করতে করতে তন্ময় হয়ে পড়ে নিবারণ…হঠাৎ এক স্নিগ্ধ দিব্যজ্যোতিতে উদ্ভাসিত হয় কারাকক্ষ। নিবারণ দেখতে পেল জটাজুটধারী জ্যোতির্ময় এক সন্ন্যাসী কারাগারের লোহার বন্ধ দরজার ভেদ কর
ে ভেতরে প্রবেশ করলেন,নিবারণ এক অপূর্ব বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে বাবার চরণে পতিত হয়ে বলল,"কে আপনি প্রভু?আমাকে কৃপা করার জন্যই কি আপনার আবির্ভাব?
বাবা বললেন,"তুই আমাকে স্মরণ করে আমার শরণাপন্ন হয়েছিস,সেজন্য আমি তোর মামলার রায় লিখে দিতে এসেছি।শুনে রাখ,এতক্ষণ তুই যার নাম করছিলি,আমি ই সেই বারদীর লোকনাথ বাবা"-এই বলে মুহূর্তেই বাবা অন্তর্হিত হলেন।মনে আশা নিয়ে থাকল নিবারণ।অবশেষে ভোর হল।পরর দিন কোর্ট থেকে খবর এলো,নিবারণ রায় হাকিমের রায়ে বেকুসুর খালাস পেয়েছে !!!
বাবার কৃপাতেই এমন অসম্ভব সম্ভব হতে পারে।বাবা জানতেন,নিবারণ নির্দোষ ছিল,তাই তিন ফাঁসির রায় লিখে দিলেন অথচ কোর্টের কোন মানুষই তা নিয়ে প্রশ্ন তুলল না।রায়ের পর সবার মনে একবারো আসল যে নিবারণের ফাঁসির রায় হবার কথা ছিল।কিন্তু পরম শক্তিধর বাবা রাতারাতি রায় বদলে দিলেন…!
জয় জয়শ্রী বাবা লোকনাথ…